ঘনাদার দুনিয়া

ঘনাদা কুলপি খান না

Share:

Share on facebook
Facebook
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on telegram
Telegram

Author: Premendra Mitra
Producer: Ghanada Club

Synopsis: ঘনাদা চশমা হারিয়েছেন। তো নতুন চশমা তৈরি করাতে যাওয়ার পরামর্শ দিতেই ঘনাদার নতুন গল্প শুরু। ঘনাদার বক্তব্য ওই চশমা হারানোই উচিৎ। নাহলে দুনিয়ার সবচেয়ে দামি এক প্রাণী যা দেড়শো বছর আগে বিলুপ্ত হয়ে গেছে তা খুঁজে পেয়েও হারিয়ে ফেলার জন্য মনস্তাপ করতে হয় না। প্রাণীটা হল ল্যাট্যাক্স লুট্রিস। সমুদ্রের ভোঁদড়। দেড়শ বছর আগেই তার চামড়ার দাম ছিল অন্তত আট থেকে নয় হাজার টাকা। জাপানের দখলীকৃত ফরমোজা দ্বীপে তখন ঘনাদা। চিনের কিছু প্রাচীন লিপির হরফের উৎপত্তি নিয়ে গবেষণা তখন ঘনাদার কাজ। সেখানেই চোখের ডাক্তার চিং সুনের সাথে আলাপ। চিং সুনের আবার পুরাতত্ত্ব বা পুরাতন জিনিসের বিষয়ে গভীর চর্চা। কয়েকটা পুরাকালের হাড় যার নীচে ব্রোঞ্জের পাত লাগানো এবং তাতে কিছু হরফ খোদাই করা – চিং সুন রেখে যান। পাঠোদ্ধারের আশায়। ঘনাদার চোখে যে একটা দীর্ঘকালীন গঠনগত সমস্যা আছে তা তিনি দেখেই বলে দেন এবং প্রতিশ্রুতি দেন এই প্রেসবাইওপিয়া আর ডাইক্রোম্যাটিক ভিশনের হাত থেকে ঘনাদাকে মুক্তি দেবেন। কিন্তু ঘনাদা ধরে ফেলেন যে এগুলো জাল। তবে হরফের পাঠোদ্ধারও করে ফেলেন। এই চিং সুনেরই পাল্লায় পড়ে সমুদ্রের ভোঁদড় দেখা। তবে শয়তান চিং সুন এই বিরল প্রাণীটাকে ঘনাদা মারফত উদ্ধার করে মেরে ফেলে তার চামড়া নেওয়ার লোভ করতেই ঘনাদার সাথে সংঘাত। ঘনাদাকে প্রথমে একটু শারীরিক ভাবে বেকায়দায় ফেলে বাধ্য করলেও ঘনাদার সাথে পারবে কেন?

ঘনাদার দুনিয়া

Choose Content Category
Powered by Ghanada Club